শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
ফুলগাছ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ শফিকুল ইসলাম এর অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত রূপালী ব্যাংক পিএলসি লালমনিরহাট কর্পোরেট শাখার নতুন ভবনে শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত বিলুপ্তির পথে কাউন চাষ জারুল ফুলের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে হাতীবান্ধায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ আহত ১০ হলুদ রঙ্গে সোনালু ফুল ফুটেছে লালমনিরহাট সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২জনসহ ১০প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ! ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের প্রধান শিবলু লোমান চৌধুরী গ্রেফতার! লালমনিরহাট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কালীগঞ্জ ও আদিতমারী উপজেলার প্রার্থীরা ব্যস্ত প্রচারণায়!
সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত

সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত

অযত্ন, অবহেলা আর সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত। তবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকসঙ্গীতকে এখনও আগলে রেখেছেন লালমনিরহাটের বেশকিছু শিল্পী। মা, মাটি, দেশ, প্রেম, বিরহের নানা বিষয় নিয়ে গান রচনা ও সুরারোপ করেন তারা। জেলার প্রত্যন্ত পল্লীতে যে সব শিল্পী এসব গান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন, ভাল নেই তারা।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়, মনের টানে তারা সুস্থ সংস্কৃতি ধারাকে ধরে রাখলেও অবহেলিত রয়ে গেছেন সব সময়। সরকারি, বেসরকারি উদ্যোগ, সহযোগিতা আর পরিচর্যার মাধ্যমে গ্রামীণ এই লোক সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখতে হবে। গানের দেশ, সুরের দেশ, আমাদের এই বাংলাদেশ। গ্রামগঞ্জের লোক সংস্কৃতির ভিত্তির উপর মজবুত অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন। দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা লোক সংস্কৃতি। তেমনি লালমনিরহাটের বিভিন্ন গ্রামে এখনও লোকসঙ্গীতকে ধরে রেখেছেন শিল্পীরা। জেলার বিভিন্ন প্রত্যন্ত পল্লী গ্রামে লোকসঙ্গীতের আসর বসিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক উৎসব এবং হাট-বাজারে এসব শিল্পী নেচে গেয়ে দর্শকদের বিনোদনের খোরাক জোগান। একতারা, দোতারা, ঢোল, বাঁশি, হারমোনিয়াম, মন্দিরা, প্রেম, জুরী ও তবলা এসব বাদ্যযন্ত্র দিয়েই গানে রূপ দেন এসব শিল্পী। হৃদয়ে ভাবের উদয় হলেই মুখে মুখে উপস্থিত গান রচনা ও সুর দিতে তাদের জুড়ি নেই। এ জেলায় পালাগান, জারীগান, লোকগীতি, পল্লীগীতি, ভাওয়াইয়ার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু লোকসঙ্গীত সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রচার, প্রসার ও চর্চা অভাবের এ পেশা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন অনেক শিল্পী। সেই সঙ্গে শিল্পীদের যাচ্ছে দুর্দিন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone